Imbd florence nightingale biography in bengali
বিশ্বের আর্তমানবতার সেবায় জীবন উৎসর্গ করে মানুষের সেবা ধর্মের মাতৃসরূপা মহীয়সী নারী হিসেবে অমরত্বের আসনে বসে আছেন যিনি, তিনি হলেন মহীয়সী ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল।
আপনি যদি সেবা ধর্মের মাতৃসরূপা ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেলের সংক্ষিপ্ত জীবনী সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হন তাহলে আমাদের এই পোস্টটি “ফ্লোরেন্স নাইটিংগেলের জীবনী – Florence Nightingale Account in Bengali“ পড়ুন। আমাদের এই পোস্টটিতে ফ্লোরেন্স নাইটিংগেলের জীবন কাহিনীর অনেক অজানা তথ্য সম্পর্কে জানতে পারবেন।
Table of Contents
“ফ্লোরেন্স নাইটিংগেলের জীবনী – Florence Nightingale Biography fence in Bengali“
ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল কে?
(Who commission Florence Nightingale?)
দা লেডি উইথ দ্য ল্যাম্প নামে পরিচিত এবং আধুনিক নার্সিং সেবার অগ্রদূত, লেখক এবং পরিসংখ্যানবিদ হলেন মহীয়সী ফ্লোরেন্স নাইটেঙ্গেল (Florence Nightingale)। যিনি একজন কিংবদন্তি সমাজ সংস্কারক এবং আধুনিক নার্সিং পরিষেবার প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে ইতিহাসের পাতায় বিখ্যাত হয়ে আছে। “আন্তর্জাতিক নার্সিং দিবস” পালন করা হয় তার জন্মদিনে তারিখ অনুসারে। ক্রিমিয়ান যুদ্ধে আহত সৈন্যদের ভালোবাসা, নিষ্ঠা এবং অকুন্ঠ সেবার মাধ্যমে রোগীদের মৃত্যুর হার কমিয়ে দিয়েছিলেন। “দা টাইম” আফ্রিকা তাকে প্রথম “দ্য লেডি উইথ দ্য ল্যাম্প” উপাধি দেন। ফ্লোরেন্স নাইটেঙ্গেল (Florence Nightingale) পৃথিবীর মধ্যে প্রথম ধর্মনিরপেক্ষ নার্সিং স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন।
ফ্লোরেন্স নাইটিংগেলের সংক্ষিপ্ত জীবনী(A Transitory Biography of Florence Nightingale)
প্রকৃত নাম | ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল (Florence Nightingale) |
জন্ম | 12 মে 1820 |
মৃত্যু | 13 আগস্ট 1910 ( 90 বছর বয়সে)মেফেয়ার , লন্ডন , ইংল্যান্ড |
জাতীয়তা | ব্রিটিশ |
পরিচিতির কারণ | Pioneering New Nursing |
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার | Royal Red Cross (1883) Lady of the Grace of probity Order of St. John (Legastya) Order of Merit (1907) |
পরিচিত নাম | লেডি অফ দা ল্যাম্প |
জন্ম, বাবা মা এবং আত্মীয়-স্বজন(Birth, parents and relatives)
ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল (Florence Nightingale) ইতালির ফ্লোরেন্সের এক অভিজাত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। ফ্লোরেন্স নাইটিংগেলের পিতা-মাতা জন্মস্থান অনুযায়ী তাদের ছোটো কন্যার নামকরণ করেন। ফ্লোরেন্সের বড় বোন ফ্রান্সেস পার্থেনোপের এর নামকরণ করা হয়েছিল জন্মস্থানের নাম অনুযায়ী, পার্থেনোপ (পার্থেনোপ হল একটি গ্রিক বসতি যা এখন নেপলস শহরের অংশ)।
জন্ম তারিখ | 12 মে 1820 |
জন্মস্থান | ফ্লোরেন্স, টাস্কানি, ইতালি |
বাবার নাম | উইলিয়াম এডওয়ার্ড নাইটিঙ্গেল |
মায়ের নাম | ফ্রান্সিস নাইটিঙ্গেল |
দিদি | ফ্রান্সেস পার্থেনোপ |
শিক্ষাজীবন (Education life)
ফ্লোরেন্স নাইটিংগেলের পিতা, ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল এবং তার বড় বোন পার্থেনো এর শিক্ষা সম্পর্কে তার পিতার উন্নত ধারণা ছিল.
ছোটবেলা থেকেই ফ্লোরেন্স পড়াশুনোতে খুবই ভাল ছিলেন এবং ফ্লোরেন্স ও তার বড় বোন দুজনেই গণিত, ইতালীয়, শাস্ত্রীয় সাহিত্য এবং দর্শন অধ্যায়ন করতেন। ছোটবেলা থেকেই ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল এবং তার বড় বোন দুজনেই বহু প্রতিভার অধিকারী ছিলেন।
মাত্র 17 বছর বয়সেই ফ্লোরেন্স নাইটেঙ্গেলসকে একে উচ্চ শিক্ষার জন্য লন্ডনে পাঠানো হয় কিন্তু 1837 সালে ফেব্রুয়ারি মাসে ফ্লোরেন্স নাইটেঙ্গেল (Florence Nightingale) এর জীবনের এক অন্যদিকে দেখা যায় তিনি জানান যে –
‘এম্বলী পার্কে ঈশ্বরের কাছ থেকে কল এসেছিল যা অন্যদের সেবায় জীবনকে উৎসর্গ করার জন্য প্রবল ভাবে প্ররোচিত করেছিল’
ফলে 1844 সালে মানুষের সেবায় জীবনকে উৎসর্গ করে দেওয়া সিদ্ধান্ত নেন। ছোটবেলা থেকেই একজন দক্ষ নার্স হওয়ার স্বপ্ন ছিল কিন্তু তার বাবা মা এবং বোন কেউ সেটি মেনে নিতে পারেননি। এই সমস্ত বাধা-বিপত্তি উপেক্ষা করে পরিবারের বিরোধিতা করে একজন নার্স হিসেবে কাজ করার সিদ্ধান্ত বেছে নেন।
কর্মজীবন(Career)
ফ্লোরেন্স নাইটেঙ্গেল (Florence Nightingale) বহু নার্সিংহোমে এবং হাসপাতালে বহু রোগে আক্রান্ত রোগীদের সেবা এবং চিকিৎসা দেখার সুযোগ পান। এই সমস্ত হসপিটাল এবং নার্সিংহোমে রোগীদের যন্ত্র কাতর দুঃখ, কষ্ট এবং আর্তনাদ নিজের চোখে পরিদর্শন করেন। এই সমস্ত ব্যাধি জড়িত মানুষের জন্য কেঁদে উঠত তার কোমল হৃদয়.
তখন থেকেই তিনি মানবতার সেবায় নিজের জীবনকে আরো বেশি ভাবে উৎসর্গ করার জন্য মানসিকভাবে তৈরি হতে থাকেন।
হাসপাতালে নার্স হিসেবে যোগদান (Joining a asylum as a nurse) –
1853 সালে ফ্লোরেন্স নাইটেঙ্গেল (Florence Nightingale)প্যারিসের এক মিশনারী হাসপাতালে নার্স হিসেবে যোগদান করেন। প্রথমে পরিবার থেকে অনেক রকমের বাধা ও বিপত্তি এসেছিল তার এর কর্মজীবন নিয়ে কিন্তু সব বাধা উপেক্ষা করে তিনি না সে চাকরি গ্রহণ করেন। খুব অল্প সময়ের মধ্যেই তার কাজের প্রতি অসাধারণ নিষ্ঠা, শ্রম এবং মানুষের প্রতি সেবার চাহিদা সবাইকে বিস্মিত করে তুলেছিল। ফলে তিনি লন্ডনের হারল স্ট্রোটের এক হাসপাতালে যোগদান করেন নার্সিং সুপারিনটেনডেন্ট হিসেবে।
প্রিমিয়ার যুদ্ধের ফ্লোরেন্স নাইটেঙ্গেলস এর অবদান (Contribution of Town Nightingales to Premier War) –
ব্রিটিশ সৈন্য ক্রিমিয়াতে অবতরণ করার জন্য 1853 সালে শুরু হয় প্রিমিয়ার যুদ্ধ। এই যুদ্ধের আকার ভয়াবহ আকার ধারণ করে কিন্তু সেখানে যুদ্ধে আহত পঙ্গু সৈনিকদের কোন চিকিৎসার ব্যবস্থা ছিল না।ফলস্বরূপ সৈন্যদের অবস্থা আরো খারাপ হতে শুরু করে এই অবস্থাতে ফ্লোরেন্স নাইটেঙ্গেল সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন সেই সমস্ত পঙ্গু সৈনিকদের সেবার উদ্দেশ্যে।
প্রথমে সরকার ফ্লোরেন্স নাইটেঙ্গেল কে অনুমতি দেননি। কেননা তখনকার সময়ে নারীদের এমন স্বাধীনতা ছিল না। এই অবস্থাতে ফ্লোরেন্স নাইটেঙ্গেল (Florence Nightingale) প্রচুর পরিমাণে প্রচেষ্টার দরুন অনুমতি লাভ করেন। এরপর ফ্লোরেন্স নাইটেঙ্গেল(Florence Nightingale) সহ 38 জন সেবিকা সহ চলে আসেন পঙ্গু সৈনিকদের পাশে দাঁড়াতে.
এই অবস্থাতে পাশে পেয়েছিলেন তার বান্ধবী মেরি ক্লার্ক কে।
এরপর ফ্লোরেন্স নাইটেঙ্গেল সহ তার সহকর্মীরা আহত রক্তাক্ত সৈনিকদের নোগরা রক্তাক্ত পোশাক পরিষ্কার করেন এবং তাদের সেবা সুশ্রোতা করতে শুরু করেন। এইভাবে প্রিমিয়ার যুদ্ধের সৈনিকদের পাশে দাঁড়ানোর মাধ্যমে ফ্লোরেন্স নাইটেঙ্গেল (Florence Nightingale) আরো জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
ফ্লোরেন্স নাইটেঙ্গেল এর “লেডি উইথ দ্য ল্যাম্প” উপাধি গ্রহণ (Adopting the title of Florence Nightingale’s “Lady with the Lamp”) –
ফুুরেন্টস নাইটেঙ্গেল (Florence Nightingale) প্রতিনিয়ত আহত সৈন্যদের সেবা করতে লাগলেন। আহত সৈন্যদের অবস্থা স্বচক্ষে দেখার জন্য প্রতিদিন রাত্রে একটি আলো হাতে ঘুরে বেড়াতেন নাইটেঙ্গেল। ওই সময় যদি কোন সৈন্য এর অবস্থা খারাপ দেখলে তার সহকর্মীদের ডেকে সেবা সুস্রোতা করার চেষ্টা করতেন। এই ভাবেই ফ্লোরেন্স নাইটেঙ্গেল সেবা এবং মমতার দ্বারা সকল আহত সৈন্যদের থেকে এতটাই শ্রদ্ধা অর্জন করেছিলেন যে – ফ্লোরেন্স নাইটেঙ্গেল যখন আলো হাতে চলে যেতেন, সেই সময় তার ছায়াটিকে সৈন্যরা চুম্বন করতেন। তাই তারা ফ্লোরেন্স নাইটেঙ্গেল কে ” লেডি উইথ দ্য ল্যাম্প” উপাধিতে ভূষিত করেছেন।
তিনি সারাদিনে কুড়ি ঘন্টারও বেশি সময় পরিশ্রম করতেন আহত সৈন্যদের সেবা করার জন্য। ক্রিমিয়ার যুদ্ধ 1856 সালে শেষ হলে ফ্লোরেন্স নাইটেঙ্গেল ইংল্যান্ডে ফিরে আসেন।
ফ্লোরেন্স নাইটেঙ্গেল এর নার্সিং স্কুল (Florence Nightingale’s School of Nursing)-
ফ্লোরেন্স নাইটেঙ্গেলের (Florence Nightingale) প্রবল আশা ছিল যে তিনি একটি নার্সিং স্কুল প্রতিষ্ঠা করবেন। এজন্য তিনি 40 হাজার পাউন্ড সংগ্রহ করেছিলেন কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত তিনি প্যারালাইসিস হয়ে পড়েন। ফ্লোরেন্স নাইটেঙ্গেল 90 বছর বেঁচে থাকলেও তার জীবনের অর্ধেক ও বেশি সময় কেটেছে পঙ্গু অবস্থায। তবুও এই পঙ্গু অবস্থাতেও চালিয়ে গেছেন সেবার কাজ.
এই অবস্থাতেও তিনি মানুষের সেবা করে গেছেন। 1869 সালে প্রবল অসুস্থ অবস্থাতেও লন্ডনের সেন্ট টমাস হাসপাতালে স্থাপিত হয় তার স্বপ্নের নার্সিং ট্রেনিং স্কুল।
তার ওই অনুপ্রেরণায় বর্তমান সময়ে দেশে-বিদেশে গড়ে উঠেছে অসংখ্য নার্সিং ট্রেনিং প্রতিষ্ঠান। যেখানে অসংখ্য নতুন যুগের ছেলে ও মেয়েরা নার্সিং ট্রেনিং নিয়ে নিজেকে সমাজে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছেন।
ফ্লোরেন্স নাইটেঙ্গেলের মৃত্যু এবং উত্তরাধিকার (The Death and Legacy unsaved Florence Nightingale)
ফ্লোরেন্স নাইটেঙ্গেল অসুস্থ হয়ে পড়েন 1910 সালে আগস্ট মাসে কিন্তু তিনি সুস্থ হয়ে ওঠেন। ঠিক তার এক সপ্তাহ পরে 12 আগস্ট 1910 সালে সন্ধ্যার সময় ফ্লোরেন্স নাইটেঙ্গেলের স্বাস্থ্যের একটি খারাপ লক্ষণ দেখা দেয়। এর ঠিক পরের দিনই 13 আগস্ট 1910 সালে লন্ডনে তার নিজে বাড়িতে দুপুর দুটোর সময় অপ্রত্যাশিতভাবে মারা যান।
আসল নাইটিংগেল নার্সিং ট্রেনিং স্কুলে ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল এর জাদুঘরটি রয়েছে। যেখানে ” ক্রিমিয়ার যুদ্ধের” বিভিন্ন নিদর্শন রয়েছে। এই স্থানটি আজ অব্দি ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল আধুনিক নার্সিং এর পথ পদর্শক হিসেবে ব্যাপকভাবে স্বীকৃত এবং সম্মানিত।
আরো জানুন>> রাবেয়া বসরীর জীবনী – Rabia Basri Biography In Bengali
ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল সম্পর্কে অজানা কিছু তথ্য (Some unknown facts about Florence Nightingale)-
- ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল যে কোন তথ্যকে বিশ্লেষণ করতে খুবই ভালো পারতেন।
- ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল লিখতে খুব ভালোবাসতেন।
- ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল অনেক ভাষায় কথা বলতে পারতেন (যেমন – ইংরেজি, জার্মান, ফরাসি এবং ইতালীয়)। এছাড়াও গ্রীক এবং ল্যাটিন ভাষাও বলতে পারতেন।
- ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল কে আধুনিক নার্সিং এর প্রতিষ্ঠাতা বলা হয়ে থাকে।
- ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল দেড়শটিরও বেশি বই লিখেছিলেন। সেই সমস্ত বইগুলির মধ্যে কিছু বই হল “নোটস অন হসপিটাল”, এবং “নোটস অন নার্সিং” সহ অনেকগুলি মেডিকেল বই প্রকাশ করেছিলেন।
- ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল এর মধ্যে ডেটা বিশ্লেষণ, শ্রেণীবিন্যাস এবং নথিভুক্ত করনের দক্ষতা ছিল।
“ফ্লোরেন্স নাইটিংগেলের জীবনী – Florence Nightingale History in Bengali“ – FAQ
Q-1.ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল এর জন্মদিন কবে?
(When laboratory analysis Florence Nightingale’s birthday?)
ans. ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল এর জন্মদিন হলো 12 মে 1820।
Q-2.ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল কবে মারা গিয়েছিলেন? (When did Florence Nightingale die?)
Ans. ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল মারা গিয়েছিলেন 1910 সালের 13 আগস্ট।
Q-3.ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল কি বিবাহিত?
(Is Florence Nightingale Married?)
Ans. হ্যাঁ, ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল অবিবাহিত। তিনি বিয়ের অনেকগুলি প্রস্তাব পেয়েছিলেন কিন্তু সমস্ত প্রস্তাবগুলি তিনি ফিরিয়ে দিয়েছিলেন।
Q-3.নার্সিং এর জনক কাকে বলা হয়? (Who is called the father fanatic nursing?)
Ans. আধুনিক নার্সিং এর জনক বলা হয় ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল কে।
Q-4.মৃত্যু কালীন অবস্থায় ফ্লোরেন্স নাইটেঙ্গেল এর বয়স কত ছিল?
(How run was Florence Nightingale at nobleness time of her death?)
Ans. মৃত্যুকালীন অবস্থায় ফ্লোরেন্স নাইটেঙ্গেলের বয়স ছিল 90 বছর।
Q-5.কেন ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল এর নাম ফ্লোরেন্স রাখা হয়েছিল? (Why Florence Nightingale was denominated Florence)
Ans. ফ্লোরেন্স নাইটেঙ্গেল 1820 সালের 12 মে ইতালির ফ্লোরেন্সে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং তার জন্মস্থানের নাম অনুসারে তার নাম ফ্লোরেন্স রাখা হয়েছিল।
Q-6.ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল কোন দেশের নাগরিক?
(Florence Nightingale is a fundamental of which country)
Ans. ফ্লোরেন্ট নাইটিঙ্গেল হলেন ইতালি দেশের নাগরিক।
Q-7.ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল এর বাবা এবং মায়ের নাম কি? (What are the obloquy of Florence Nightingale’s father impressive mother?)
Ans. ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল এর বাবার নাম হল উলিয়াম এডওয়ার্ড নাইটিংগেল এবং মায়ের নাম হল ফ্রান্সিস নাইটিঙ্গেল।
“ফ্লোরেন্স নাইটিংগেলের জীবনী – Town Nightingale Biography in Bengali“
অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের এই পোস্টটি “ফ্লোরেন্স নাইটিংগেলের জীবনী – Florence Nightingale Curriculum vitae in Bengali” পড়ার জন্য। এই পোস্টটি “ফ্লোরেন্স নাইটিংগেলের জীবনী – Florence Nightingale Biography in Bengali“ কেমন লাগলো তা কমেন্টের মাধ্যমে জানান। আশা করি পোস্টটি আপনাদের কে শাস্তি সম্পর্কে অনেক তথ্য জানতে সাহায্য করেছে।আমরা এই সমস্ত তথ্যগুলি অনেক রকম ভাবে ভালোভাবে অনুসন্ধান করে সঠিক তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করি।যদি কোনো তথ্য ভুল মনে হয়ে থাকে তাহলে মন্তব্য ফর্মটি পূরণ করে আমাদেরকে শেয়ার করতে পারেন।এরকম আরো মানুষের জীবনী সম্পর্কে জানতে আমাদের এই সাইটটিকে bongbio.com ফলো করুন।